বলিউডের একজন সবচেয়ে বড় তারকা সালমান খান। তিনি সবসময় তার বিতর্কিত বিবৃতি বা তার সহ-অভিনেত্রীদের সঙ্গে সম্পর্কের জন্য সংবাদে থাকেন । তবে তিনি বিতর্কের মধ্যে দিয়ে যান না কেন তা সত্ত্বেও তিনি এখনও বলিউডের শীর্ষ অভিনেতাদের মধ্যে রয়েছেন এবং সত্যি বলতে তিনি ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী তারকাদের মধ্যে একজন।১। আজ পর্যন্ত বলিউডের সবচেয়ে বড় বিতর্ক ঐশ্বরিয়া এবং সালমান খানের প্রেম কাহিনী।
বলা হয় যে, তাদের ব্রেক আপের পর সালমান খান ফোনে ঐশ্বরিয়া রাইকে হুমকি দিতেন। এমনকি তার বাড়ির দরজা বেশ কয়েকবার পিটিয়েছিলেন ।২। এটি আরো বেশী ছিল ‘ক্যায় আপ পাঁচভি পাস সে তেজ হও?’ বনাম ‘বিগ বস’
শাহরুখ বনাম সালমান খান। যে খানরা একসময় ভালো বন্ধু হিসেবে পরিচিত ছিল তারা ক্যাটরিনা কাইফের জন্মদিনে একে অপরের টেলিভিশন শো নিয়ে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন।৩। সালমান খানের কর্মজীবনের সবচেয়ে গুরুতর বিতর্ক।
‘হিট-অ্যান্ড-রান’ কেস যেখানে তিনি গাড়ি চালানোর সময় মুম্বাইয়ের বানদ্রায় একটি বেকারর দোকানে ধাক্কা মেরেছিল। যেখানে ফুটপাতে ঘুমন্ত এক ব্যক্তি মারা গিয়েছিলেন এবং তিনজন আহত হন।৪। সালমান প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে দুঃখিত হয়েছিলেন, কারণ তিনি তার হোম প্রোডাকশন সিনেমায় আংশিক চরিত্র অভিনয় করতে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
আর সেই কারণেই তিনি প্রিয়াঙ্কা এবং হৃতিকের ছবি ‘আগনিপথ’কে তার শো বিগ বসে প্রচার না করার সিদ্ধান্ত নেন।
৫। বিবেক ওবেরয়কে অপমানিত করেছিলেন
সালমান খান বিবেককে অপমান করেছিলেন এবং তাকে হত্যা করার হুমকি দিয়েছিলেন কারণ তিনি ঐশ্বরিয়া রাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ছিলেন।৬। সালমান খান তার প্রথম আত্মপ্রকাশের সিনেমার উপর সুভাষ ঘাই এর কুৎসিত মন্তব্যের কারণে ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন।‘মেইনে পেয়ার কিয়া’ যা তাদের উভয়ের একটি মুষ্টি যুদ্ধে পরিণত হয়েছিল।
৭। হৃতিকের মুক্তি, ‘গুজারিশ’ -এ সালমান খান যা মন্তব্য করেছেন সেটা আপনি ভাবতেও পারবেন না
একটি মিডিয়া সাক্ষাৎকারের সময়, যখন তাকে হৃতিকের সাম্প্রতিক মুক্তি ‘গুজারিশ’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন সালমান মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘একটা কুকুরও দেখতে যাইনি সিনেমা টা ‘।৮। বাহ! ক্যাটরিনা কাইফের গায়ে হাত তোলার জন্য সালমান খান অভিযুক্ত হয়েছিলেন ।
‘এক দা টাইগার’ শুটিং এর সময় সালমান খান ক্যাটরিনা কাইফকে মেরেছিলেন কারন তিনি অত্যাধিক ছোট পোষাক পড়েছিলেন ।৯। ব্ল্যাকবাক চোরাশিকার মামলা
অভিনেতা সালমান খান, সাইফ আলী খান, সোনালী বেন্ড্রে, তবু ও নীলামকে ‘হাম সাথ সাথ হে’ ছবির শুটিং চলাকালীন দুটি কালো হরিণ শিকার করার মামলায় অভিযুক্ত করা হয়।১০। সালমান খান এবং নরেন্দ্র মোদী
সালমান খান তার ছবি ‘জয় হো’ প্রচারের জন্য গুজরাটে গিয়েছিলেন, যা রাজনৈতিক পটভূমিতে ছিল এবং সেখানেই তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে সাক্ষাত করেন। মিডিয়ার ধারণা ছিল যে তিনি সেখানে মোদির সমর্থনে ছিলেন যাতে সালমান খান উত্তর দিয়েছিলেন, “আমি নরেন্দ্র মোদীর সমর্থনে নয়, মকর সংক্রন্তিতে আমার ছবি ‘জয় হো’ প্রচারের জন্য গুজরাট গিয়েছিলাম।